রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরাল পাগলের লাশ উত্তোলনের নির্দেশদাতা মো. আব্দুল লতিফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাকে মানিকগঞ্জ থেকে আটক করা হয়েছে।
গোয়ালন্দঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রাকিবুল ইসলাম জানান, এর আগে গ্রেপ্তারকৃত আসামি অপু কাজী আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। ওই জবানবন্দিতে লতিফ ইমামের নাম উঠে আসে এবং তার নির্দেশেই নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছিল। সূত্রে মানিকগঞ্জে অভিযান চালিয়ে লতিফসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এতে এ মামলায় গ্রেপ্তারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ জনে।
হামলার ঘটনায় নিহত রাসেল মোল্লার বাবা আজাদ মোল্লা সোমবার রাতে গোয়ালন্দ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা প্রায় ৩,৫০০–৪,০০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। অভিযোগে হত্যার পাশাপাশি অগ্নিসংযোগ, লাশ পোড়ানো, সম্পত্তি ক্ষতিসাধন, চুরি এবং জখমের বিষয়ও উল্লেখ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার চারজন হলেন:
মানিকগঞ্জ ঘিওর উপজেলার বড় ঠাকুরকান্দির মাওলানা বাহাউদ্দীনের ছেলে মো. আব্দুল লতিফ (৩৫)
ফরিদপুর কোতোয়ালী থানার হাজী গনি শিকদারপাড়ার মজিবর শেখের ছেলে মো. আসলাম শেখ (২৬)
গোয়ালন্দ পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আলম চৌধুরীপাড়ার বিল্লাল মন্ডলের ছেলে অভি মন্ডল রন্জু (২৯)
পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড জুড়ান মোল্লারপাড়ার আ. মালেক ফকিরের ছেলে সাগর ফকির (২১)
উল্লেখ্য, গত ৫ সেপ্টেম্বর জুমার নামাজের পর ইমান আকিদা রক্ষা কমিটির ডাকে আয়োজিত বিক্ষোভ থেকে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশ ও প্রশাসনের ওপর হামলা চালানো হয়। এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা দরবার শরীফে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালায় এবং কবর থেকে উত্তোলন করা নুরাল পাগলের লাশ মহাসড়কের পদ্মা মোড়ে পুড়িয়ে ফেলে। এ ঘটনায় অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হন এবং ভক্ত রাসেল মোল্লা নিহত হন।রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে নুরাল পাগলের লাশ উত্তোলনের নির্দেশদাতা মো. আব্দুল লতিফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাকে মানিকগঞ্জ থেকে আটক করা হয়েছে।
গোয়ালন্দঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রাকিবুল ইসলাম জানান, এর আগে গ্রেপ্তারকৃত আসামি অপু কাজী আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। ওই জবানবন্দিতে লতিফ ইমামের নাম উঠে আসে এবং তার নির্দেশেই নুরুল হক ওরফে নুরাল পাগলের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছিল। সূত্রে মানিকগঞ্জে অভিযান চালিয়ে লতিফসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এতে এ মামলায় গ্রেপ্তারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ জনে।
হামলার ঘটনায় নিহত রাসেল মোল্লার বাবা আজাদ মোল্লা সোমবার রাতে গোয়ালন্দ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা প্রায় ৩,৫০০–৪,০০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। অভিযোগে হত্যার পাশাপাশি অগ্নিসংযোগ, লাশ পোড়ানো, সম্পত্তি ক্ষতিসাধন, চুরি এবং জখমের বিষয়ও উল্লেখ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার চারজন হলেন:
মানিকগঞ্জ ঘিওর উপজেলার বড় ঠাকুরকান্দির মাওলানা বাহাউদ্দীনের ছেলে মো. আব্দুল লতিফ (৩৫)
ফরিদপুর কোতোয়ালী থানার হাজী গনি শিকদারপাড়ার মজিবর শেখের ছেলে মো. আসলাম শেখ (২৬)
গোয়ালন্দ পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ড আলম চৌধুরীপাড়ার বিল্লাল মন্ডলের ছেলে অভি মন্ডল রন্জু (২৯)
পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড জুড়ান মোল্লারপাড়ার আ. মালেক ফকিরের ছেলে সাগর ফকির (২১)
উল্লেখ্য, গত ৫ সেপ্টেম্বর জুমার নামাজের পর ইমান আকিদা রক্ষা কমিটির ডাকে আয়োজিত বিক্ষোভ থেকে পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর, পুলিশ ও প্রশাসনের ওপর হামলা চালানো হয়। এরপর বিক্ষুব্ধ জনতা দরবার শরীফে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালায় এবং কবর থেকে উত্তোলন করা নুরাল পাগলের লাশ মহাসড়কের পদ্মা মোড়ে পুড়িয়ে ফেলে। এ ঘটনায় অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হন এবং ভক্ত রাসেল মোল্লা নিহত হন।