শুক্রবার, আগস্ট ৮, ২০২৫
আজাদির ডাক
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
    • শিক্ষাঙ্গণ
No Result
View All Result
আজাদির ডাক
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
    • শিক্ষাঙ্গণ
No Result
View All Result
আজাদির ডাক
No Result
View All Result
হোম রাজনীতি জামায়াত

জামায়াতের সমাবেশ কী বার্তা দিল?

আবরার মোহসিন সামিন

তুহিন সিরাজী - তুহিন সিরাজী
জুলাই ২২, ২০২৫
A A
নির্বাচনি শোডাউনের প্রস্তুতি জামায়াতের
Share on FacebookShare on Twitter

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বিশাল জাতীয় সমাবেশ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ সমাবেশ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সকাল থেকেই সমাবেশস্থলে আসতে থাকে লাখ লাখ মানুষ। তারা ট্রেন, বাস ও নৌপথে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে এসেছেন। সমাবেশস্থলে বিশৃঙ্খলা এড়াতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল। ৩৩টি বড় স্ক্রিনের মাধ্যমে লক্ষাধিক মানুষ একযোগে সমাবেশ দেখার সুযোগ পেয়েছেন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্প্রতি ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত জাতীয় সমাবেশটি নিঃসন্দেহে দেশটির রাজনৈতিক পরিবেশে একটি উল্লেখযোগ্য মোড় নিয়েছে। এই সমাবেশ থেকে বেশ কয়েকটি স্পষ্ট বার্তা উঠে এসেছে, যা দেশটির আগামী দিনের রাজনৈতিক সমীকরণ নির্ধারণে প্রভাব ফেলতে পারে। প্রথমত, জামায়াতের দীর্ঘদিনের অদৃশ্য অবস্থা থেকে দৃশ্যমান শক্তি প্রদর্শনই সবচেয়ে বড় বার্তা। ২০১০ সালে রাজনৈতিক সংঘাত, বিচার প্রক্রিয়া এবং সংগঠনটির নেতাদের গ্রেপ্তারের পর দলটি প্রায় দশককাল ধরে মাঠপর্যায়ে নিজেদের অস্তিত্ব প্রমাণের সংগ্রামে ছিল। এমন পরিস্থিতিতে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতিতে এত বড় আয়োজন প্রমাণ করে, সংগঠনটি ভেতরে ভেতরে নিজেদের সাংগঠনিক ভিত্তি ও জনপ্রিয়তা পুনরুদ্ধারে সক্ষম হয়েছে।

এই সমাবেশটি ছিল একটি পরিষ্কার রাজনৈতিক বিবৃতি, যেখানে দলটি নিজেকে একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক রাষ্ট্রব্যবস্থার পক্ষে দাঁড় করিয়েছে। বিশেষ করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান এমপিদের সরকারি প্লট ও করমুক্ত গাড়ি গ্রহণ না করার ঘোষণা দিয়ে রাজনীতিতে নৈতিক মানদণ্ডের নতুন এক উদাহরণ স্থাপন করেছেন। এ ধরনের পদক্ষেপ বাংলাদেশের রাজনীতিতে দুর্লভ। এটি সাধারণ মানুষের কাছে ইতিবাচক বার্তা দিয়েছে যে, দুর্নীতিবিরোধী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বচ্ছ রাজনীতি প্রতিষ্ঠার আকাঙ্ক্ষা জামায়াতের রয়েছে। বিশ্ব রাজনীতিতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার ইতিহাস বেশ সমৃদ্ধ। বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক দলগুলো দুর্নীতিবিরোধী শক্তিশালী স্লোগানকে সামনে রেখে জনগণের ব্যাপক সমর্থন অর্জন করে রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে। এসব উদাহরণ বাংলাদেশের জন্যও শিক্ষা ও অনুপ্রেরণার উৎস হতে পারে। বিশ্বে দুর্নীতিবিরোধী আন্দোলনের উদাহরণের দিকে যদি তাকাই—

মালয়েশিয়া : ২০১৮ সালে মালয়েশিয়ায় পাকাতান হারাপান দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যাপক গণআন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাকের দুর্নীতির ঘটনা প্রকাশিত হওয়ার পর মাহাথির মোহাম্মদের নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠিত হয়, যা একটি নতুন যুগের সূচনা করে।

পাকিস্তান : ২০১৮ সালে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) দুর্নীতির বিরুদ্ধে শক্তিশালী আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে। ইমরান খান বিশেষ করে তরুণদের সমর্থনে দুর্নীতিমুক্ত ‘নয়া পাকিস্তান’ নির্মাণের ডাক দিয়ে জনগণের মন জয় করেন।

ব্রাজিল : ব্রাজিলের ওয়ার্কার্স পার্টি ২০০৩ সালে লুলা দা সিলভার নেতৃত্বে দুর্নীতি ও দারিদ্র্য নিরসনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে। যদিও পরবর্তী সময়ে দুর্নীতির অভিযোগেই তাদের পতন ঘটে, যা রাজনৈতিক স্বচ্ছতার প্রয়োজনীয়তার গুরুত্ব তুলে ধরে।

ইউক্রেন : ইউক্রেনে সার্ভেন্ট অব দ্য পিপল দলটি ২০১৯ সালে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রচারণা চালিয়ে জনপ্রিয় অভিনেতা ভলোদিমির জেলেনস্কির নেতৃত্বে ক্ষমতায় আসে এবং দেশটির রাজনীতিতে ব্যাপক সংস্কার সাধনের উদ্যোগ নেয়।

সমাবেশে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান গুরুত্বপূর্ণ তিনটি ঘোষণা দেন—নির্বাচিত এমপিরা সরকারি প্লট গ্রহণ করবেন না। এমপিরা ট্যাক্স-ফ্রি গাড়ি গ্রহণ করবেন না। সরকারি প্রকল্পের কাজের হিসাব জনতার সামনে তুলে ধরতে হবে। এ ছাড়া সমাবেশ থেকে স্পষ্টভাবে সাত দফা দাবি উত্থাপন করা হয়—১. ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণহত্যার বিচার। ২. রাষ্ট্রের সকল স্তরে মৌলিক সংস্কার। ৩. জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্রের পূর্ণ বাস্তবায়ন। ৪. পিআর (প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন। ৫. প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা। ৬. রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য সমান সুযোগ ও ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ নিশ্চিত করা। ৭. জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের পরিবারের পুনর্বাসন। জামায়াতের এই সাত দফা দাবি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এ দাবি কেবল একটি রাজনৈতিক দলের চাহিদাই নয়, বরং এটি জাতীয় পর্যায়ে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট ও উত্তরণের সম্ভাব্য পথ নির্দেশ করে। বিশেষ করে গণতন্ত্র ও নির্বাচনি সংস্কার নিয়ে তাদের দাবিগুলো দেশটির বর্তমান রাজনৈতিক অচলাবস্থা নিরসনের জন্য নতুন আলোচনার দরজা খুলে দিয়েছে। প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বের দাবি বাংলাদেশে নির্বাচনি ব্যবস্থা সংস্কারের ক্ষেত্রে আলোচনার নতুন পথ তৈরি করেছে, যা দেশটির রাজনীতিতে সমতা ও প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে সহায়ক হতে পারে। জামায়াতের এই সমাবেশ মূলত সাতটা দফা নিয়ে হলেও সব ছাপিয়ে আমিরে জামায়াতের বক্তব্যের মাধ্যমে তারা বুঝিয়েছে, আগামী নির্বাচনে তাদের মূল হাতিয়ার হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ।

সমাবেশে বিভিন্ন দল, যেমন ইসলামী আন্দোলন, এনসিপি, গণঅধিকার পরিষদ, হেফাজতে ইসলাম ও খেলাফত আন্দোলনের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বিশেষত হিন্দু ঐক্যজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিকের বক্তব্য ছিল সম্প্রীতি ও ঐক্যের প্রতীক। আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ ছেলে হত্যার বিচার দাবি করেন। ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে মৌলিক সংস্কার জরুরি। জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সুশাসনের জন্য তরুণ প্রজন্মকে আহ্বান জানান। আমিরে জামায়াত বক্তব্য দেওয়ার সময় অসুস্থ হয়ে পড়লেও তিনি দৃঢ়তার সঙ্গে বক্তব্য শেষ করেন, যা উপস্থিত সবাইকে আবেগান্বিত করে। রাজনৈতিক মেরূকরণ ও নতুন সম্ভাবনার এক দুয়ার উন্মোচিত হয়েছে এই সমাবেশে। ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউর রহমান গাজী বলেন, মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন অর্থহীন। তিনি জানান, এই সমাবেশের মাধ্যমে একটি নতুন রাজনৈতিক মেরূকরণ স্পষ্ট হয়েছে।

জামায়াতের এই জাতীয় সমাবেশটি একটি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে, যাতে রয়েছে দুর্নীতিবিরোধী লড়াই, মৌলিক সংস্কার ও ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশের নতুন স্বপ্ন। দেশের রাজনৈতিক গতিপথ পরিবর্তনে জামায়াতের এই সমাবেশ একটি বড় ধাপ বলে মনে করা হচ্ছে। এই বার্তা কতটা কার্যকর হয়, সেটাই হবে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরীক্ষার মূল মানদণ্ড। সমাবেশে বিভিন্ন ধর্মীয় ও অরাজনৈতিক সংগঠনের উপস্থিতি থেকে বোঝা যাচ্ছে, জামায়াত ধর্মীয় রাজনৈতিক পরিচয়ের পাশাপাশি সাধারণ নাগরিক ইস্যুগুলোর ওপর জোর দিয়ে আরো বৃহৎ রাজনৈতিক ঐক্যের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। হিন্দু ঐক্যজোটসহ অন্যান্য রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক সংগঠনের উপস্থিতি প্রমাণ করে জামায়াতের ভবিষ্যৎ কৌশলে ধর্মীয় ঐক্যের চেয়ে রাজনৈতিক ঐক্যের গুরুত্বই হয়তো বেশি থাকবে।

জামায়াতের রাজনৈতিক পুনরুত্থানের এই নতুন পর্যায়টি বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে এ কারণে যে, তারা তরুণ প্রজন্মকে লক্ষ করেই তাদের নতুন ন্যারেটিভ গড়ে তুলছে। শিক্ষাক্ষেত্রে সংস্কারের দাবি ও তরুণদের সম্পৃক্ততার আহ্বান—সবকিছু মিলিয়ে দলটি ভবিষ্যৎ রাজনীতির ভিত্তি স্থাপনে সচেষ্ট। সমাবেশের অন্যতম ইতিবাচক দিক ছিল এর শৃঙ্খলা ও ব্যবস্থাপনার উৎকর্ষ। লাখো মানুষের উপস্থিতি সত্ত্বেও কোনো বিশৃঙ্খলা না হওয়া, বিশেষত প্রতিবন্ধীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা এবং সমাবেশ-পরবর্তী পরিচ্ছন্নতা অভিযান দেখিয়েছে, জামায়াত একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে নিজেদের উপস্থাপন করতে সচেষ্ট।

তবে এই বিশাল আয়োজনের ইতিবাচকতার পাশেও রয়েছে ইতিহাসের কঠিন বাস্তবতা। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সংঘটিত অপরাধের অভিযোগ এখনো দলটির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এ কারণে তাদের এই পুনরুত্থান এবং রাজনৈতিক কর্মসূচি বাস্তবায়নের পথে জনসমর্থনের পাশাপাশি কঠোর সমালোচনাও মোকাবিলা করতে হবে। সুতরাং বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে জামায়াতের এই সমাবেশ থেকে পাওয়া বার্তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। এই সমাবেশ থেকে পাওয়া শক্তি ও ঐক্যের বার্তা আগামী দিনে দেশের রাজনৈতিক গতিপথকে কীভাবে প্রভাবিত করবে, সেটাই এখন মূল প্রশ্ন। সমাবেশের মধ্য দিয়ে জামায়াত নিজেদের প্রতিষ্ঠা করেছে এমন এক অবস্থানে, যেখানে দলটিকে আর অস্বীকার করা সম্ভব নয়। তবে তাদের জন্য সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হবে এই সমাবেশের পরবর্তী সময়ে নিজেদের রাজনৈতিক কৌশলকে বাস্তবায়ন করা এবং জনসমর্থন ধরে রাখা। এটাই নির্ধারণ করবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াতের অবস্থান দীর্ঘমেয়াদি নাকি ক্ষণস্থায়ী।

লেখক : রিসার্চ ইঞ্জিনিয়ার, যুক্তরাষ্ট্র

সম্পর্কিত খবর

বিএনপি

বাউফলে চাঁদাবাজির অভিযোগে বিএনপি নেতার ছেলে গ্রেপ্তার

আগস্ট ৮, ২০২৫
বিএনপি

তফসিল ঘোষণা হলেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

আগস্ট ৭, ২০২৫
গাজীপুরে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করল বিএনপি নেতাকর্মীরা
প্রধান সংবাদ

গাজীপুরে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করল বিএনপি নেতাকর্মীরা

আগস্ট ৭, ২০২৫

সপ্তাহের সেরা

  • গাজীপুরে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করল বিএনপি নেতাকর্মীরা

    গাজীপুরে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করল বিএনপি নেতাকর্মীরা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • গাজীপুরে ইট দিয়ে সাংবাদিকের পা থেঁতলে দিয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীরা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • হেফাজত আমিরের বক্তব্য দায়িত্বজ্ঞানহীন ও উসকানিমূলক: জামায়াত

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • প্রকৌশলীদের চাঁদার টাকায় দলীয় সভা? আইইবি ঢাকা কেন্দ্রের ২ আগস্টের আলোচনা সভা নিয়ে ক্ষোভ প্রকৌশলীদের

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • গ্রেটার বাংলাদেশ’ মানচিত্রের পেছনে তুর্কি এনজিওর সমর্থন, জড়িত ইসলামপন্থি গোষ্ঠী: জয়শঙ্কর

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সর্বশেষ খবর

বাউফলে চাঁদাবাজির অভিযোগে বিএনপি নেতার ছেলে গ্রেপ্তার

আগস্ট ৮, ২০২৫

তফসিল ঘোষণা হলেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

আগস্ট ৭, ২০২৫
গাজীপুরে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করল বিএনপি নেতাকর্মীরা

গাজীপুরে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করল বিএনপি নেতাকর্মীরা

আগস্ট ৭, ২০২৫
  • হোম
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ
ইমেইল: [email protected]

স্বত্ব © ২০২৪-২০২৫ আজাদির ডাক | সম্পাদক: মঈনুল ইসলাম খান | ৩, রাজউক এভিনিউ, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
    • শিক্ষাঙ্গণ

স্বত্ব © ২০২৪-২০২৫ আজাদির ডাক | সম্পাদক: মঈনুল ইসলাম খান | ৩, রাজউক এভিনিউ, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০