বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
    • শিক্ষাঙ্গণ
No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
    • শিক্ষাঙ্গণ
No Result
View All Result
No Result
View All Result
হোম রাজনীতি আওয়ামী লীগ

১৫ লাখ টাকা দিলে বিনা পরীক্ষায় চাকরি দিতেন আনিসুল

- তুহিন সিরাজী
জুন ১৭, ২০২৫
A A
১৫ লাখ টাকা দিলে বিনা পরীক্ষায় চাকরি দিতেন আনিসুল
Share on FacebookShare on Twitter

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময়ে বিচার বিভাগের সর্বেসর্বা ছিলেন সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ, পদোন্নতি, বদলিসহ সবকিছুই চলত তাদের ইশারায়।

এ সময় নজিরবিহীন দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয় মন্ত্রণালয়টি। তাদের সুপারিশে অবৈধভাবে আইন মন্ত্রণালয়ে নিয়োগ পায় শত শত কর্মকর্তা-কর্মচারী, যারা এখনো নিয়ন্ত্রণ করছেন মন্ত্রণালয়ের অধস্তন আদালতসহ নিবন্ধন অধিদপ্তর (আইজিআর)।

নিষিদ্ধ ঘোষিত লীগের নেতাকর্মীদের বিচার বিভাগে জামিনসহ নানা সুযোগ-সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার চেষ্টাসহ নানা অভিযোগ রয়েছে অবৈধভাবে নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিদের বিরদ্ধে। তবে জুলাই বিপ্লবের ৯ মাস পার হলেও এখনো হয়নি এ-সংক্রান্ত কোনো তদন্ত।

সংশ্লিষ্ট সূত্র ও মন্ত্রণালয়ের সার্কুলার যাচাই করে দেখা গেছে, গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগের দলীয় নেতাকর্মী পরিচয় ও আঞ্চলিক কোটায় নিম্ন আদালত ও নিবন্ধন অধিদপ্তরের সহায়ক কর্মকর্তা-কর্মচারী হিসেবে সারা দেশে প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি অবৈধ নিয়োগ দেওয়া হয়। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, নরসিংদী, কুমিল্লা, হবিগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ, সিলেট, সুনামগঞ্জ, ভোলাসহ প্রায় অধিকাংশ জেলায় নিয়োগ পেয়েছেন আওয়ামী লীগের দলীয় কোটার লোকজন।

এদের একজন বর্তমানে গাজীপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের নাজির শাহ মো. মামুন। ২০১২ সালে সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামের সরাসরি সুপারিশে নিয়োগ তিনি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের নাজির পদে নিয়োগ পান। তবে ভোলা জেলার বাসিন্দা হলেও নিজেকে ঢাকার বাসিন্দা দেখিয়ে জালিয়াতির মাধ্যমে তাকে এই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। কামরুল ইসলামের খাস লোক হিসেবে আদালতে প্রভাব খাটিয়ে এই পদে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এ সময় ঢাকার ধানমন্ডি, উত্তরা, কামরাঙ্গীরচরসহ বেশ কিছু এলাকায় ফ্ল্যাটসহ কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যান।

গত বছরের অক্টোবরে গ্রেপ্তার থাকা কামরুল ইসলামের রিমান্ড শুনানিতে আদালত কর্মচারী হিসেবে প্রভাব বিস্তারের অভিযোগে শাস্তি হিসেবে তাকে চট্টগ্রামে বদলি করা হয়। কিন্তু বিচার বিভাগে থাকা তার দলীয় লোকদের সহযোগিতায় মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই মামুন পুনরায় গাজীপুর ফিরে আসেন। আওয়ামী কোটায় নিয়োগ পাওয়া মামুন এখন গাজীপুরের অধস্তন আদালত নিয়ন্ত্রণ করছেন। আমার দেশের প্রশ্নের জবাবে তিনি আওয়ামী লীগের আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলামের লোক বলে স্বীকার করেন।

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত গত দেড়যুগ আনিসুল-কামরুলের অবৈধ নিয়োগবাণিজ্য অব্যাহত ছিল। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে হাসিনার পলায়নের একদিন আগেও খুলনার মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালত এবং জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ৬৬ জন কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়, যার মধ্যে ২২ জন ছিল আনিসুল হকের এলাকার। এর মধ্যে মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে ৯ জন এবং জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ১৩ জন নিয়োগ পান। এই নিয়োগে ৫০ জনের তালিকা পাঠিয়েছিলেন তৎকালীন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। শুধু খুলনার আদালতেই নয়, বরং গত বছরের মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত পঞ্চগড় জেলা ও দায়রা জজ কার্যালয়ে ৩৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়, যাদের ২০ জনের ব্যাপারে সুপারিশ করেন আনিসুল হক। এ সময় সিরাজগঞ্জ আদালতে নিয়োগ পাওয়া ৩৪ জন কর্মচারীর মধ্যে ২২ জনই ছিলেন আনিসুল হক সিন্ডিকেটের।

আনিসুল হকের সুপারিশে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কসবা পৌরসভা শাখার তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহকে নিয়োগ দেওয়া হয় নোয়াখালীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নাজির হিসেবে। সাবেক এই মন্ত্রীর রাজনৈতিক ক্যাডার আরিফ ভূইয়া নিয়োগ পান সুনামগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) আদালতের বেঞ্চ সহকারী হিসেবে। নারায়ণগঞ্জ জেলা জজ আদালতের সেরেস্তাদার রিয়াদ খানও আনিসুলের সুপারিশে নিয়োগ পান।

ভোলাতেও জালিয়াতির মাধ্যমে আনিসুল-কামরুল সিন্ডিকেটের সদস্যরা নিয়োগ পান। ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল অফিস আদেশের মাধ্যমে ১৪ জন এবং ২০২১ সালের ১৯ জুলাই ১২ জনকে অবৈধভাবে নিয়োগ দেন ভোলা জেলা জজ আদালত, যাদের বেশির ভাগই ছিল আনিসুল হকের নিজের লোক। এ সময় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের একজন জিয়াউল হক নিয়োগ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করেন। ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে ২০২১ সালের ২১ এপ্রিল রুল জারি করেন হাইকোর্ট, যাতে ১৫ দিনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর নিয়োগ বাতিল হওয়া ব্যক্তিরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন এবং ২০২৩ সালের ২৯ নভেম্বর সিভিল পিটিশনের চেম্বার জজ আদালতে শুনানি হয় এবং গত বছর ৪ মার্চ ফুল বেঞ্চে পাঠানো হলেও তা আজও নিষ্পত্তি হয়নি। আপিল নিষ্পত্তি না হওয়ায় পরীক্ষা ছাড়াই কেবল সুপারিশে ভোলা জেলা জজ কোর্টে নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিরা এখনো বহাল তবিয়তে।

সূত্র জানায়, ভোলার আনিসুল হকের নিয়োগবাণিজ্যের প্রধান সহযোগী সেখানকার প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. মঞ্জুর মোর্শেদ বর্তমানে ঝালকাঠি জেলা জজ আদালতে রয়েছেন। আবার ২০১৬ সালে দলীয় কোটায় নিয়োগ পাওয়া অফিস সহকারী মো. আক্তার হোসেন ভোলা জেলা আদালত নিয়ন্ত্রণ করছেন।

২০২২ সালের ২৪ আগস্ট সিরাজগঞ্জ জেলা জজ আদালতের নিয়োগ আদেশের বিপরীতে মোট পাঁচজন বেঞ্চ সহকারী নিয়োগ করা হয়। এর মধ্যে তিনজনই আওয়ামী লীগের লোক হিসেবে আনিসুল হকের সুপারিশপ্রাপ্ত। একই সময় চারজন হিসাবরক্ষকও নেওয়া হয়, যেখানে দুজন আইনমন্ত্রীর সুপারিশে নিয়োগ পান।

সিরাজগঞ্জ চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের স্টেনো টাইপিস্ট আবদুল হালিম বিতর্কিত নিয়োগের আইনমন্ত্রী এজেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী। নিয়োগ পরবর্তী তাকে চৌকি আদালতে বদলি করা হয়। এখন তিনি মূল আদালতে আওয়ামী লীগের প্রভাববিস্তারকারী হিসেবে কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

ফেনীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান তুলনাকারক জিয়া উদ্দিন ফারুক। ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে নিয়োগ পেয়ে দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন। কয়েক বছর আগে নিজ এলাকায় চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে ব্যাপক শোডাউন করেছিলেন। তিনিও বহাল তবিয়তে রয়েছেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, খোদ ঢাকার বিভিন্ন আদালতে এখনো আওয়ামী দুই মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর রাজনৈতিক ক্যাডারদের জয়জয়কার। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন আদালতে কাজ করছেন গোলাম রসুল নয়ন (স্টেনো টাইপিস্ট), রিয়াজ (স্টোর কিপার), আবদুর রহমান আজাদ, (রেকর্ড কিপার)। তারা সবাই আওয়ামী লীগের দলীয় কোটায় নিয়োগ পান এবং বর্তমানে দাপটের সঙ্গে কাজ করছেন।

এ ছাড়া ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ আদালতে তার নিয়োগপ্রাপ্ত ক্যাডাররা হচ্ছেন জাফর আহমেদ সরকার, আরিফ উদ্দিন, তারেক আজিজ, বেগম রুবী আক্তার, মাহফুজ ভূইয়া, তুষার আহমেদ, শাহীন মিয়া, ইব্রাহিম খান সিফাত, জাকিয়া সুলতানা, কামরুজ্জামান, জীবন মিয়া। এ ছাড়া নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালে আছে পেশকার ইসতিয়াক আলম জনি, হাসিবুল ইসলাম জীবন। চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে প্রতিমন্ত্রী কামরুলের সুপারিশে নিয়োগে পেয়েছেন ক্যাশিয়ার জুলহাস, স্টেনো টাইপিস্ট কামরুলের ভাতিজা মাহমুদুর রশিদ সানি, কামরুলের আরেক ভাতিজা পেশকার জহুরুল আহসান, আরেক পেশকার মাসুদ, স্টেনো আনিসুল, আনিসুল হকের সুপারিশের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার লিয়াকত, ক্যাশ সরকার জারিয়াত। এভাবে আনিসুল-কামরুলের প্রায় পাঁচ সহস্রাধিক অনুসারী ও আত্মীয়Ñপুরো বিচার বিভাগের অধস্তন আদালত নিয়ন্ত্রণ করছেন।

সিলেট জেলা জজ আদালতে আছে শান্ত মিয়া, শফিকুল ইসলাম, মাইনুল মিয়া, নাজমুল হক মৃধা, নুরুল ইসলাম, জহিরুল হক শান্ত, তাহমিনা আক্তার, রকিবুল হাসান বাপ্পী, সোহেল মিয়া, আইয়ুবুল ইসলাম, ইমরান হোসেন, মহসিন হোসেন, রুহুল আমিন, সোহাগ মিয়া, শাহীন মিয়া, মাজহারুল ইসলাম রানা, আবু নাঈম, আবু ইউসুফ প্রমুখ।

রাজনৈতিক প্রভাবে বিনা পরীক্ষায় নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিরা

সিলেট জেলা জজ আদালতের কর্মচারী শান্ত মিয়া, শফিকুল ইসলাম, মাইনুল মিয়া, নাজমুল হক মৃধা, নুরুল ইসলাম, জহিরুল হক শান্ত, তাহমিনা আক্তার, রকিবুল হাসান বাপ্পী, সোহেল মিয়া, আইয়ুবুল ইসলাম, ইমরান হোসেন, মহসিন হোসেন, রুহুল আমিন, সোহাগ মিয়া, শাহীন মিয়া, মাজহারুল ইসলাম রানা, আবু নাঈম, আবু ইউসুফ।

এ ব্যাপারে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বলেন, ‘সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের বিরদ্ধে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করার অভিযোগ দিয়েছেন অনেকে। তিনি রাজনৈতিক লোক হলেও নিম্ন আদালতের অধিকাংশ কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে জনপ্রতি ১০ থেকে ১৫ লাখ টাকা ঘুষ নিতেন।’

সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞাকে প্রশ্ন করা হলে তিনিও কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা প্রকাশ করেন।

সম্পর্কিত খবর

প্রধান সংবাদ

তারেক রহমানের নির্দেশনায় ডাকসুর পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা ছাত্রদলের

আগস্ট ২০, ২০২৫
অন্যান্য

ঢাবির অধিকাংশ ছাত্রী পর্দা করে না, লিবারেলদেরই আমি প্রতিনিধি।

আগস্ট ২০, ২০২৫
আওয়ামী লীগ

দিল্লিতে শেখ হাসিনার রাজনৈতিক অফিস

আগস্ট ২০, ২০২৫

সপ্তাহের সেরা

  • ‘আজ না হোক কাল আমার ভালোবাসার চিহ্ন এঁকে দেবই’, খুবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে ছাত্রীকে অশালীন প্রস্তাবের অভিযোগ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • চট্টগ্রাম বোর্ডে এসএসসিতে প্রথম হওয়া নিবিড় কর্মকারকে ছাত্রশিবিরের সম্মাননা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • জরিমানা দিয়ে দেশ ছাড়ছেন অবৈধ বিদেশিরা, নানা খাতে কাজ করছেন ১৯ হাজার ভারতীয়

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • বিহারীদের আলোচনা নানক-হাসিনার কথোপকথনে

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • সিএমপি কমিশনারের গুলি চালানোর নির্দেশ ফাঁস, খুলশী থানার কনস্টেবল অমি দাশ আটক

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সর্বশেষ খবর

তারেক রহমানের নির্দেশনায় ডাকসুর পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা ছাত্রদলের

আগস্ট ২০, ২০২৫

নতুন সোশ্যাল মিডিয়া উন্মোচন করলো তুরস্ক

আগস্ট ২০, ২০২৫

রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ প্রমাণ হলে সেনাসদস্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে: সেনাপ্রধান

আগস্ট ২০, ২০২৫
  • হোম
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ
ইমেইল: info@azadirdak.com

স্বত্ব © ২০২৪-২০২৫ আজাদির ডাক | সম্পাদক: মঈনুল ইসলাম খান | ৩, রাজউক এভিনিউ, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
    • শিক্ষাঙ্গণ

স্বত্ব © ২০২৪-২০২৫ আজাদির ডাক | সম্পাদক: মঈনুল ইসলাম খান | ৩, রাজউক এভিনিউ, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

Exit mobile version