বুধবার, আগস্ট ১৩, ২০২৫
আজাদির ডাক
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
    • শিক্ষাঙ্গণ
No Result
View All Result
আজাদির ডাক
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
    • শিক্ষাঙ্গণ
No Result
View All Result
আজাদির ডাক
No Result
View All Result
হোম বাংলাদেশ

বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় অনৈক্য আটকে আছে জুলাই সনদ

এমরান এস হোসাইন

তুহিন সিরাজী - তুহিন সিরাজী
আগস্ট ১২, ২০২৫
A A
Share on FacebookShare on Twitter

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে সংস্কারের বিষয়ে অগ্রাধিকার দেওয়া হলেও এর বাস্তবায়নের বিষয়টি গুরুত্ব পায়নি। দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় সংস্কার প্রস্তাব চূড়ান্ত হলেও বাস্তবায়নের কোনো দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়নি। বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঠিক না হওয়ায় আটকে গেছে ‘জুলাই সনদ’ সইয়ের বিষয়টি।

এমন পরিস্থিতিতে বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নির্ধারণের জন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বিশেষজ্ঞ মতামত নিতে আলোচনা শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞ মতামত নেওয়ার পর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়াটি নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় দফায় আলোচনা করবে কমিশন। এই আলোচনা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য কমিশনের মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ানো হতে পারে বলে জানা গেছে।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঐকমত্য কমিশন দুই বছরের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের কথা বলেছে। এ বিষয়ে ঘোর আপত্তি রয়েছে জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)সহ বেশ কয়েকটি দলের। দলগুলো চায় নির্বাচনের আগেই জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়া হোক। পাশাপাশি বাস্তবায়ন করা হোক মৌলিক সুপারিশগুলোর। অপরদিকে নির্বাহী আদেশ, আইন ও নীতির আলোকে সম্ভব এমন সব সুপারিশ এই মুহূর্তে বাস্তবায়নে আপত্তি নেই বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর।

গত বছরের অক্টোবরে সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, বিচারবিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন, প্রশাসন ও পুলিশ সংস্কার কমিশন গঠন করে অন্তর্বর্তী সরকার। গত ফেব্রুয়ারিতে কমিশনগুলো প্রতিবেদন দেয়। পরে সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য তৈরির লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এরপর ছয়টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো সমন্বিত করতে জুলাই আন্দোলনের স্বপক্ষের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেছে ঐকমত্য কমিশন। প্রথম পর্বে ৩৩টি দলের সঙ্গে (২০ মার্চ-১৯ মে) আলাদাভাবে আলোচনা হয়।

গত ৩ জুন থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত দ্বিতীয় পর্বে ৩০টি দলের সঙ্গে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করে কমিশন। প্রথম পর্বের আলোচনায় ১৬৫টি প্রস্তাবের মধ্যে ৬২টিতে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়। এর মধ্যে অধ্যাদেশ, নীতি ও নির্বাহী সিদ্ধান্তের কিছু কিছু সরকার ইতোমধ্যে বাস্তবায়নও করেছে। দ্বিতীয় পর্বের সংলাপে সাংবিধান সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ২০টি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। তার মধ্যে ১১টি বিষয়ে সব দলের সমর্থনে জাতীয় ঐকমত্য এবং বাকি ৯টি বিষয়ে নোট অব ডিসেন্টসহ (ভিন্নমত) সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে তাতে কোন কোন দলের ভিন্নমত রয়েছে তা জুলাই সনদে উল্লেখ থাকবে বলে সিদ্ধান্ত দেয় কমিশন।

জানা গেছে, আলোচনার শেষ পর্যায়ে গত ৩০ জুলাই ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি ও প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কমিশন সদস্যরা। ওই সাক্ষাতে তারা সংস্কার প্রস্তাবগুলো দুই বছরের মধ্যে বাস্তবায়নের সময়সীমা নির্ধারণসহ জুলাই সনদের সার্বিক অগ্রগতি তুলে ধরেন। ওই সময় প্রধান উপদেষ্টা সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া জানতে চান। জবাবে একেকজন একেক ধরনের প্রস্তাব দিলেও কার্যকর কোনো প্রস্তাব আসেনি। তখন প্রধান উপদেষ্টা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঠিক করতে সংস্কার কমিশনগুলোর সদস্য, সংবিধান, আইন ও জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞদের মতামত নেওয়ার পাশাপাশি দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার পরামর্শ দেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সংস্কার প্রস্তাবগুলো সমন্বিত করে ৫ আগস্টের মধ্যে ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর করতে ঐকমত্য কমিশন সব ধরনের প্রস্তুতি নিলেও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া সামনে আসায় তা আর হয়নি। এই প্রক্রিয়া শেষ করতে কমিশনের আরো দুই মাসের মতো সময় প্রয়োজন হতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। এদিকে বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঠিক করতে রোববার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে একদফা বৈঠক করেছে কমিশন। প্রথম দিনের বৈঠকে ছয়জন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনায় বিষয়টি নিয়ে একাধিক বিকল্প পরামর্শ এসেছে।

বৈঠক সূত্র জানায়, সংস্কার প্রস্তাবগুলো কখন, কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, সেটাও আলোচনায় আসে। কিছু বিষয় আছে সরকার চাইলে এখনই অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করতে পারে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে সমস্যা হলো পরবর্তী সরকার যদি নির্ধারিত সময়ে এগুলো সংসদে অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন না করে, তাহলে এসবের কার্যকারিতা আর থাকবে না। তাই পুরো সনদকে একটি আইনি বাধ্যবাধকতার মধ্যে আনার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়। এক্ষেত্রে গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন, জুলাই সনদকে আইনি কাঠামোর মধ্যে আনার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্স ইত্যাদি বিষয়গুলো উঠে আসে। তবে এ ক্ষেত্রে বেশকিছু সীমাবদ্ধতার কথাও উঠে আসে। বর্তমান সরকারের এ বিষয়ে এখতিয়ার আছে কি না সেই প্রশ্নও সামনে আসে।

এ বিষয়ে পক্ষে-বিপক্ষে মতামত পাওয়া যায়। সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সে গঠিত এই সরকারের সংস্কারের ম্যান্ডেট রয়েছে বলে বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞ মত দেন। কেউ কেউ জুলাই সনদকে সংবিধানের অংশ হিসেবে গণ্য করতে সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্স (অনুচ্ছেদ ১০৬-এর বিধান মতে) নেওয়ার মত দেন। তাদের অভিমত, জনগণ ব্যাপক ভিত্তিতে জুলাই সনদের পক্ষে রায় দিলে এবং সুপ্রিম কোর্ট পক্ষে রেফারেন্স দিলে জনগণের অভিপ্রায় হিসেবে জুলাই সনদ সংবিধানের অংশ হিসেবে গণ্য হতে পারে। এছাড়া প্রোক্লেমেশন, লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্ক অর্ডারের (এলএফও) মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়ন করা যায়, এমন মতও দিয়েছেন কেউ কেউ। অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করার বিষয়ে আলোচনা হয়। সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্য কমিশন আরো কয়েকজন বিশেষজ্ঞের সঙ্গে আলোচনা করবে বলে জানা গেছে। এরপর কমিশন আবারো দলগুলোর সঙ্গে বসবে।

সনদের বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে ভিন্নমত। ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শেষদিকে কয়েকটি দল বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে। দলগুলোর কাছে আগেই পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদের খসড়ায় বলা হয়েছে, আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকার দুই বছরের মধ্যে সনদ বাস্তবায়নের অঙ্গীকার করবে। খসড়ার এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত হলেও জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) আরো কিছু দল আপত্তি তুলেছে। তারা মনে করে, শুধু অঙ্গীকার থাকলে হবে না; জুলাই সনদকে একটি আইনি কাঠামোর মধ্যে আনতে হবে। বাস্তবায়ন পদ্ধতি ঠিক করতে হবে। সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়া হলে, তা শেষপর্যন্ত কতটা বাস্তবায়ন হবে সেই প্রশ্নও রয়েছে দল দুটির। বিশেষ করে নোট অব ডিসেন্টের মধ্য দিয়ে যে সিদ্ধান্তগুলো এসেছে এগুলোর ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা রয়েছে তাদের।

জানা যায়, সংলাপের সময় সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) ও ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত সাংবিধানিক এবং সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানের বাছাই কমিটির প্রস্তাবে ঘোরতর আপত্তি জানিয়েছিল বিএনপি। পরে কমিশন থেকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, যথাÑনির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্মকমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, দুর্নীতি দমন কমিশন এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান-সম্পর্কিত বিষয় পৃথকভাবে প্রস্তাব দেওয়া হয়। এর মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে সব দল একমত হয়।

বাকিগুলোর ক্ষেত্রে বিএনপি নোট অব ডিসেন্ট দিলেও ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়। এর বাইরেও সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭০ সংশোধন, প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব (সংখ্যা বৃদ্ধি, নির্বাচন পদ্ধতি ইত্যাদি), দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট (উচ্চকক্ষের গঠন, সদস্য নির্বাচনের পদ্ধতি, এখতিয়ার ইত্যাদি), রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার, রাষ্ট্রের মূলনীতি এবং রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্বের ক্ষেত্রে নোট অব ডিসেন্টে সিদ্ধান্ত এসেছে। এই নোট অব ডিসেন্টে সিদ্ধান্ত আসা বিষয়গুলোর ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কা রয়েছে কমিশনসহ কয়েকটি দলের। তারা মনে করে, নির্বাচনের আগে এ বিষয়গুলোর সুরাহা না হলে নির্বাচিত সরকার আসার পর ওইসব সিদ্ধান্ত থেকে দলগুলো সরে যেতে পারে।

কমিশনের মেয়াদ দুই মাস বাড়ছে

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি দায়িত্ব নেয় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। দায়িত্ব গ্রহণ থেকে কমিশনের মেয়াদ নির্ধারণ করা হয়েছিল ৬ মাস। এ হিসাবে আগামী ১৪ আগস্ট শেষ হতে যাচ্ছে ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ। তবে বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঠিক না হওয়ায় আটকে গেছে এরই মধ্যে জুলাই সনদ। এখন বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ নতুন করে বাড়ানো হচ্ছে। দু-একদিনের মধ্যে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হতে পারে। কমিশনের মেয়াদ আরো দুই মাস বাড়ানো হতে পারে বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার বলেন, কমিশনের মেয়াদ বাড়বে। তবে কতদিন বাড়বে বলতে পারছি না। মেয়াদ বাড়ার বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টার এখতিয়ারাধীন।

বর্তমানে মালয়েশিয়া সফররত প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দেশে ফেরার পরপরই কমিশনের মেয়াদ বাড়িয়ে নতুন প্রজ্ঞাপন জারির কথা রয়েছে।

সম্পর্কিত খবর

জামায়াত

আমাদের ফ্যামিলি থেকে একটা আর্থিক অংশ জামায়াতের অমুসলিম শাখায় আমরা দিয়ে থাকি: অমুসলিম নারী

আগস্ট ১২, ২০২৫
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র, হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা
আওয়ামী লীগ

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র, হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা

আগস্ট ১২, ২০২৫
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত বাংলাদেশ: ড. ইউনূস
বাংলাদেশ

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত বাংলাদেশ: ড. ইউনূস

আগস্ট ১২, ২০২৫

সপ্তাহের সেরা

  • গাজীপুরে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করল বিএনপি নেতাকর্মীরা

    গাজীপুরে সাংবাদিককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করল বিএনপি নেতাকর্মীরা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • গাজীপুরে ইট দিয়ে সাংবাদিকের পা থেঁতলে দিয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীরা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • তুরস্ক সফরে মাহফুজ আলমের রাষ্ট্রীয় প্রটোকল ভঙ্গ ও অর্থনৈতিক লেনদেনের অভিযোগ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • মালদ্বীপে ‘হাইকমিশনার’ নিয়োগ নিয়ে নানা প্রশ্ন

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • হেফাজত আমিরের বক্তব্য দায়িত্বজ্ঞানহীন ও উসকানিমূলক: জামায়াত

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সর্বশেষ খবর

‘যারা এখনো সিট পাননি, তারা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন’ : ঢাবি ছাত্রদলের হল সদস্য সচিব

আগস্ট ১৩, ২০২৫

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: হামলায় রাশিয়ার খরচ ইউক্রেনের চেয়ে ১৩ গুণ বেশি

আগস্ট ১৩, ২০২৫

পাকিস্তানে একের পর এক মিসাইল মেরে, বাঁধ খুলে সুনামি তৈরির হুমকি মিঠুনের

আগস্ট ১২, ২০২৫
  • হোম
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ
ইমেইল: [email protected]

স্বত্ব © ২০২৪-২০২৫ আজাদির ডাক | সম্পাদক: মঈনুল ইসলাম খান | ৩, রাজউক এভিনিউ, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
    • শিক্ষাঙ্গণ

স্বত্ব © ২০২৪-২০২৫ আজাদির ডাক | সম্পাদক: মঈনুল ইসলাম খান | ৩, রাজউক এভিনিউ, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০