আফগানিস্তানের বাদাখশান প্রদেশের ওয়াখান জেলা—যা পাকিস্তান, আফগানিস্তান, তাজিকিস্তান এবং চীনের সংযোগস্থলে অবস্থিত—সম্প্রতি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। ১৮৯৩ সালের ডুরান্ড লাইন চুক্তির মাধ্যমে এ অঞ্চলটি আফগানিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়। কৌশলগতভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ এলাকায় আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো সামরিক ঘাঁটি বা স্থাপনা নেই।
তবে, বিভিন্ন সিক্রেট সূত্র দাবি করেছে, এই সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র’ (RAW)-এর কার্যক্রম লক্ষ্য করা গেছে। তালেবান সরকারের নাকের ডগায় এমন একটি আন্তর্জাতিক হটস্পটে গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা করা সহজ নয়। তবু ভারতীয় গোয়েন্দাদের সক্রিয়তা ইঙ্গিত দিচ্ছে—তালেবান হয়তো বিষয়টি জানতো, অথবা এ নিয়ে নীরব ভূমিকা পালন করছে।
গত কয়েক বছরে ভারতের সঙ্গে তালেবান সরকারের কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক যোগাযোগ বৃদ্ধি পাওয়ায় বিষয়টি নিয়ে নতুন প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এ অঞ্চলের জটিল ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় ভারতের উপস্থিতি কেবল আফগানিস্তান নয়, বরং পাকিস্তান, চীন ও মধ্য এশিয়ার নিরাপত্তা সমীকরণেও বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
যদিও এ বিষয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি, তবে ওয়াখান করিডোরে ভারতীয় গোয়েন্দা কার্যক্রমের অভিযোগকে আন্তর্জাতিক মহল সতর্কবার্তা হিসেবে দেখছে।
আপনি চাইলে আমি এই নিউজটিকে আরও বিশ্লেষণধর্মী আকারে লিখে ভূরাজনৈতিক গুরুত্ব ও সম্ভাব্য প্রভাবগুলোও তুলে ধরতে পারি। সেটা কি করবেন?