সংস্কৃতি ও মিডিয়াক্ষেত্রের কিছু কর্মীর বিরুদ্ধে ফ্যাসিস্ট শাসন পুনরায় প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রাখার অভিযোগ উঠেছে। সমালোচকদের দাবি, অতীতে যেমন এরা স্বৈরশাসনের সহযোগী ছিল, আজও তারা সেই একই ভূমিকা পালন করছে।
তাদের মতে, অন্যায় ও দুর্নীতি করলেও এসব ব্যক্তিরা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রভাবের কারণে টিকে যায়, আর শহীদদের রক্তের সাথে জাতি বারবার বেইমানি করে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আবদুর রহিম নামে একজন বলেন, ন্যায় ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে প্রতিবন্ধক এই গোষ্ঠীকে চিহ্নিত করে বয়কট করতে হবে এবং জনগণের রক্তের সাথে আর কোনো বিশ্বাসঘাতকতা সহ্য করা হবে না।
আরেকজন লিখেন, ১৯৭৪-৭৫ সালের গুম, খুন, ধর্ষকের সুরক্ষা, প্রায় ২০ লাখ মানুষের দুর্ভিক্ষে মৃত্যু, জাসদের ৪০ হাজার নেতা হত্যাসহ নানা অভিযোগের বিচার দাবি করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে। সমালোচকদের ভাষ্যে, এসব নৃশংসতার পরও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের “বিনম্র শ্রদ্ধা” জানানো হয়, যা ইতিহাস ও ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।