শনিবার, মে ১০, ২০২৫
আজাদির ডাক
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
No Result
View All Result
আজাদির ডাক
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ
No Result
View All Result
আজাদির ডাক
No Result
View All Result
হোম আন্তর্জাতিক

মিয়ানমারকে ঘিরে আসলেই কি ‘প্রক্সি ওয়ার‘ চলছে?

সবচেয়ে বড় কথা, সেখানে মেজর পাওয়ার বা পরাশক্তিগুলোর আগ্রহ থাকলেও তারা পরোক্ষভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েনি।

মে ৬, ২০২৫
মিয়ানমারকে ঘিরে আসলেই কি ‘প্রক্সি ওয়ার‘ চলছে?
Share on FacebookShare on Twitter

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান বলেছেন, ‘মানবিক করিডরের‘ নামে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে মিয়ানমারের সাথে কোনো ‘প্রক্সি ওয়ারে‘ জড়াবে না। এর মাধ্যমে সরকারে থেকে তিনিই প্রথমবারের মতো মিয়ানমারকে ঘিরে ‘প্রক্সি ওয়ার‘ এবং তাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রসঙ্গ টেনে আনার পর এ নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা হচ্ছে।

বিশ্লেষকরা অবশ্য বলছেন, মিয়ানমার ও ভারত মহাসাগরকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে স্বার্থের প্রতিযোগিতা জোরদার হলেও সেটি এখনো ঠিক ‘প্রক্সি ওয়ারের রূপ পেয়েছে- এমনটি তারা মনে করেন না।

খলিলুর রহমান রোববার ঢাকায় সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে বলেছেন, মানবিক করিডর নিয়ে ‘বাংলাদেশকে জড়িয়ে যা প্রচার করা হচ্ছে, তা নিছকই অপতথ্য ও গুজব‘। সেখানেই তিনি প্রক্সি ওয়ারে না জড়ানোর কথা বলেন।

সরকারের দিক থেকে কারো মন্তব্য বা বক্তৃতায় মিয়ানমার ইস্যুতে এই প্রথম ‘যুক্তরাষ্ট্র এবং প্রক্সি ওয়ার‘ ইস্যুটি সামনে এলো। কিন্তু প্রশ্ন হলো, বাংলাদেশের জড়ানোর বিষয়টি ‘গুজব‘ হলেও মিয়ানমারকে ঘিরে কি কোনো ‘প্রক্সি ওয়ার‘ পরাশক্তিগুলোর মধ্যে আসলেই চলছে?

এর আগে সম্প্রতি বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা একটি ‘হিউম্যানিটারিয়ান প্যাসেজের‘ বিষয়ে বাংলাদেশ নীতিগত সম্মত- এমন মন্তব্য করার পর রাখাইনের জন্য মানবিক করিডরের প্রসঙ্গটি ব্যাপকভাবে আলোচনায় আসে।

দেশের রাজনৈতিক দলগুলো তখন এর তীব্র সমালোচনা করে এ ধরনের উদ্যোগের বিরোধিতা করে। তখন বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে আলোচনা ও বিশ্লেষণে হিউম্যানিটারিয়ান প্যাসেজের নামে মানবিক করিডর করতে জাতিসঙ্ঘের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র চাপ দিচ্ছে- এমন ইঙ্গিত দেয়া হলেও বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র সরকার কিংবা জাতিসঙ্ঘ- কোনো পক্ষ থেকেই তা নিশ্চিত করা হয়নি।

‘প্রক্সি ওয়ার‘ কাকে বলে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সঙ্ঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: রফিকুল ইসলাম (রফিক শাহরিয়ার) বলছেন, ‘প্রক্সি ওয়ারের ক্ষেত্রে শক্তিধর রাষ্ট্রগুলো কোনো একটি নির্দিষ্ট জায়গায় সরাসরি যুদ্ধে অংশ না নিয়ে তাদের আদর্শ বা তাদের ব্লকে থাকা শক্তি বা রাষ্ট্রকে অস্ত্র, অর্থ, প্রযুক্তি বা চাহিদা অনুযায়ী অন্য কোনো ধরনের সহযোগিতা দিয়ে থাকে।’

‘ধরুন একটি পরাশক্তি তার পক্ষ বা ব্লকের কোনো রাষ্ট্র বা গোষ্ঠীকে জেতাতে বা শত্রু ভাবাপন্ন কাউকে ধ্বংস করতে সামরিক সহায়তা দিলো। আবার তার বিপক্ষে যারা তাদেরকে আরেকটি পরাশক্তি একই ধরনের সহযোগিতা করলো। এভাবে দু’টি শক্তি প্রক্সি ওয়ারে জড়াতে পারে।’

বিশ্বজুড়ে কয়েকটি জায়গায় সরকারি বাহিনীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিদ্রোহী বাহিনী লড়াই করছে। অনেক ক্ষেত্রে এসব বাহিনীগুলো শক্তিধর কোনো না কোনো রাষ্ট্রের আনুকূল্য পেয়ে আসছে। আবার ইউক্রেনের মতো কয়েকটি জায়গায় ‘প্রাইভেট বাহিনী‘ও ব্যবহৃত হবার উদাহরণ আছে।

ইসলাম বলছেন, যুদ্ধ হয় সামরিক বাহিনীর মধ্যে। সরাসরি তেমন যুদ্ধে লিপ্ত না হয়ে শক্তিধর দেশ বা জোটগুলো কোনো একটি বিদ্রোহী বা প্রাইভেট বাহিনীকেও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ করালে সেটিও প্রক্সি ওয়ার বলে বিবেচিত হবে। সিরিয়ায় এটি ঘটেছে।

প্রসঙ্গত, ইউক্রেন যুদ্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য অস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি। এই যুদ্ধে দুই পক্ষের হয়ে কয়েকটি প্রাইভেট বাহিনীও অংশ নিয়েছে। অর্থাৎ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ এখানে প্রক্সি যুদ্ধে জড়িয়েছে।

আবার সিরিয়ার দীর্ঘ যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র একটি গোষ্ঠীকে দীর্ঘদিন সহায়তা করেছে। দেশটি নিজের সৈন্য না দিয়ে ইসরাইল বা অন্য গোষ্ঠীর মাধ্যমে বাশার আল আসাদ বিরোধীদের সহায়তা করেছে।

অন্যদিকে ইসরাইলের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে হিজবুল্লাহ কিংবা হামাসের মতো সংগঠনকে অস্ত্র ও অর্থ দিয়ে ‘প্রক্সি ওয়ারে‘ লিপ্ত আছে ইরান। মূলত এভাবেই সামরিক শক্তিধর দেশগুলো নানা জায়গায় সরাসরি মাঠে না এসে লড়াইয়ে জড়িয়ে আছে।

অনেকেই মনে করেন দীর্ঘদিন ধরে চীনা বলয়ে থাকা মিয়ানমারে নিজের অবস্থান তৈরি করতে চাইছে যুক্তরাষ্ট্র। অনেকের ধারণা বাংলাদেশকে এ ক্ষেত্রে নিজের স্বার্থে ব্যবহারের জন্য অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছে দেশটি। যদিও বাংলাদেশ বা যুক্তরাষ্ট্র সরকার- কারো পক্ষ থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে এমন কোনো বক্তব্য আসেনি।

এর আগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেন্ট মার্টিন দ্বীপ বা বঙ্গোপসাগর এলাকা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে নিয়ে বক্তব্য দিলেও তখন স্টেট ডিপার্টমেন্ট কিংবা হোয়াইট হাউজের ব্রিফিংয়ে এসব উড়িয়ে দেয়া হয়েছিল।

এখন অন্তর্বর্তী সরকারের নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান জানালেন যে মানবিক করিডরের নামে যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে মিয়ানমারের সাথে কোনো ‘প্রক্সি ওয়ারে‘ জড়াবে না বাংলাদেশ।

মিয়ানমারে কি সত্যি প্রক্সি ওয়ার চলছে?

বেইজিংভিত্তিক গ্লোবাল গভর্ন্যান্স ইন্সটিটিউশনের ডিস্টিংগুইশড রিসার্চ ফেলো ড. সৈয়দ মাহমুদ আলী বলছেন, মিয়ানমারে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ রয়েছে। কিন্তু সেটিকে ঠিক ‘প্রক্সি ওয়ার‘ বলা যাবে না। তার মতে যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও ভারত– তিন দেশের সরকারই মিয়ানমারে তাদের স্বার্থ আছে বলে মনে করে।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক শাহাব এনাম খানও বলছেন, মিয়ানমারকে কেন্দ্র করে এসব দেশের প্রতিযোগিতা থাকলেও সেটি ‘প্রক্সি ওয়ার‘ বলতে যা বোঝায়, তেমন কিছু নয় বলেই তিনি মনে করেন।

যদিও এই স্বার্থ কার কতটা এবং তারা কিভাবে সেই স্বার্থ রক্ষার চেষ্টা করে তা নিয়ে নানা মত রয়েছে বিশ্লেষকদের মধ্যেই। মিয়ানমারকে ঘিরে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের পরস্পরবিরোধী তৎপরতাকে এখন অনেকেই বঙ্গোপসাগরকে ঘিরে ভূ-রাজনীতি হিসেবে উল্লেখ করছেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন, মিয়ানমারে চীনের স্বার্থ হলো কিছুটা সীমান্ত নিরাপত্তা আর কিছুটা অর্থনৈতিক নিরাপত্তা, বিশেষ করে জ্বালানি নিরাপত্তার বিষয়। আবার যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ হলো আরকান উপকূল থেকে মালাক্কা প্রণালী ও এর আশেপাশের এলাকায় চীনের বিপরীতে শক্ত অবস্থান গড়ে তোলা। কারণ মালাক্কা প্রণালী দিয়েই চীনের সবচেয়ে বেশি পণ্য রফতানি ও উপসাগরীয় অঞ্চল থেকে জ্বালানি আমদানি হয়ে থাকে, যা চীনের অর্থনীতিকে সুদৃঢ় ভিত্তি দিয়েছে।

সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, এ এলাকাকে বিবেচনায় নিয়ে সিঙ্গাপুরে নৌ ঘাঁটি করে লিটরেল কমব্যাট শিপ মোতায়েন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের নৌ বাহিনী। মালাক্কা ও আশেপাশের প্রণালী, বিশেষ করে দক্ষিণ চীন সাগর ও ভারত মহাসাগরের মধ্যকার এলাকাটি নিয়ন্ত্রণই তাদের মূল উদ্দেশ্য, যাতে করে কখনো প্রয়োজন হলে চীনের জাহাজ চলাচলই বন্ধ করে দেয়া যায়।

২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চুক্তি হয়েছে। আবার ফিলিপিন্সে নতুন করে কয়েকটি ঘাঁটি করে সেখানে বিমান, নৌ ও ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।

সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, এগুলোর লক্ষ্য হলো চীনকে প্রতিহত করা এবং প্রয়োজন হলে চীনকে যুদ্ধ করে হারিয়ে দেয়া। আবার এ পথে জ্বালানি প্রাপ্তি ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জে পড়তে পারে এমন বিবেচনায় চীন ইউনান প্রদেশ থেকে আরাকান পর্যন্ত পাইপলাইন নির্মাণ করেছে, যাতে জ্বালানির বিকল্প সরবরাহ পথ নিশ্চিত থাকে।

আবার যুক্তরাষ্ট্র বার্মা অ্যাক্ট নামের যে নতুন আইন করেছে তার মূল লক্ষ্যই হলো মিয়ানমার সরকারের বিরুদ্ধে যারা বিদ্রোহী তাদের সামরিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সাহায্য দিয়ে মিয়ানমারের সামরিক সরকারকে উৎখাতের চেষ্টা করা।

এজন্য আরাকান আর্মিসহ দেশটির বিভিন্ন বিদ্রোহী বাহিনী বিভিন্নভাবে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা পেয়েছে ও পাচ্ছে বলে ধারণা করা হয়।

আরাকান আর্মি ইতোমধ্যেই রাখাইন থেকে সরকারি বাহিনীকে অনেকটাই তাড়িয়ে দিয়েছে এবং রাখাইন এখন তাদের নিয়ন্ত্রণে। আবার এই রাখাইন বাংলাদেশসংলগ্ন। সেখান থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে এসেছে।

সবমিলিয়ে একদিকে মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণ রাখাইনে নেই। তাই বাংলাদেশ রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাতে চাইলেও আরাকান আর্মির সাথে যোগসাজশ ছাড়া সেটা সম্ভব নয়। আবার চীনের শক্ত অবস্থানের বিপরীতে পুরো অঞ্চলজুড়েই সক্রিয় তৎপরতা চালাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।

এখন মানবিক করিডর ইস্যুটি আলোচনায় আসার পর খলিলুর রহমান যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে ‘প্রক্সি যুদ্ধে‘ না জড়ানোর যে প্রসঙ্গ এনেছেন, সেটি আসলে এসব জটিলতার স্বাভাবিক ফল বলেও অনেকে মনে করেন।

এর আগে ১৯৯৯ সালের আগস্টে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের একটি দফতরের এক রিপোর্টে বলা হয়েছিল যে চীন ২০২৫ সাল নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রের ‘সার্বক্ষণিক প্রতিদ্বন্দ্বী‘ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।

তার আগে ১৯৯২ সালের এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্র একটি নীতি গ্রহণ করে যে দুনিয়ার কোনো এলাকায় সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের মতো কোনো শক্তিকে তারা দাঁড়াতে দেবে না। সেজন্য মার্কিন সামরিক বাহিনীকে আরো সুসজ্জিত করে বিশ্বের বিভিন্ন এলাকায় মোতায়েন করা হবে, যাতে একমাত্র পরাশক্তি হিসেবে তাদের অবস্থান বজায় রাখা যায়।

সৈয়দ মাহমুদ আলী বলছেন, মূলত এরপর থেকেই এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় নেটোর অবস্থান আরো শক্তিশালী করা হয়েছে এবং কোয়াডসহ বিভিন্ন জোট সক্রিয় হয়েছে। সেই প্রচেষ্টা ক্রমশ বেড়েছে এবং ২০১৭ সালে ট্রাম্প প্রশাসনের ন্যাশনাল সিকিউরিটি স্ট্রাটেজি ডকট্রিন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয় যে চীন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। এ প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্র হারতে পারে না। এরপর ট্রাম্প ও বাইডেন প্রশাসন চীনকে কোণঠাসা করার সব পদক্ষেপ নিয়েছে।

মূলত বারাক ওবামা প্রেসিডেন্ট থাকার সময়ই চীনকে কোণঠাসা করার প্রক্রিয়া শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র, যা পরে ট্রাম্প ও বাইডেন প্রশাসনের সময় আরো জোরদার হয়েছে। এখন ট্রাম্প প্রশাসন চীনের বিরুদ্ধে আরো পদক্ষেপ নিয়েছে। এর অংশ হিসেবেই বিশ্বের বিভিন্ন এলাকায় চীনবিরোধী মৈত্রী জোট হচ্ছে, যার ঢেউ এসে লেগেছে বঙ্গোপসাগরেও।

মাহমুদ আলী বলেন, চীনের দৃষ্টিতে মিয়ানমার গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য। আবার ঠিক এই কারণেই যুক্তরাষ্ট্র আরাকানে প্রবেশ করতে চায়। এটাকেই প্রক্সি ওয়ার না বললেও তীব্র প্রতিযোগিতা বলতেই হবে।

শাহাব এনাম খান বলছেন, মিয়ানমারকে কেন্দ্র করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এসব যা কিছু হচ্ছে তাতে প্রক্সি ওয়ারের চরিত্র নেই।

তার মতে, মিয়ানমারে চীনের একচ্ছত্র অবস্থানও নেই। আবার যুক্তরাষ্ট্র অনেকদিন ধরেই সেখানে গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের মতো ইস্যুগুলোকে সামনে এনে চাপ তৈরি করছিল। ফলে অনেকে চীনের নিয়ন্ত্রণের কথা বললেও সেই অবস্থা এখন আর নেই বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।

এ কারণেই হয়তো মিয়ানমারের জান্তাপ্রধান সম্প্রতি রাশিয়া সফর করেছেন। আবার অন্যদিকে এবার ট্রাম্প প্রশাসন আসার পর যুক্তরাষ্ট্রও একটি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা, সেখানে মেজর পাওয়ার বা পরাশক্তিগুলোর আগ্রহ থাকলেও তারা পরোক্ষভাবে একে অপরের বিরুদ্ধে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েনি।

সূত্র : বিবিসি

সম্পর্কিত খবর

শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানী করছে কারা?
প্রধান সংবাদ

শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানী করছে কারা?

মে ৯, ২০২৫
ভারতকে উপযুক্ত জবাব দেওয়ার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আন্তর্জাতিক

ভারতকে উপযুক্ত জবাব দেওয়ার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

মে ৯, ২০২৫
পাক সেনাবাহিনীর প্রতিরোধকে জাতীয় পরিষদে সর্বসম্মত সমর্থন
আন্তর্জাতিক

পাক সেনাবাহিনীর প্রতিরোধকে জাতীয় পরিষদে সর্বসম্মত সমর্থন

মে ৯, ২০২৫

সপ্তাহের সেরা

  • শাপলা চত্বরে ৯৩ শহীদের খসড়া তথ্য প্রকাশ করলো হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ

    শাপলা চত্বরে ৯৩ শহীদের খসড়া তথ্য প্রকাশ করলো হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ: ইতিহাসের এক ঝলক

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ফারাক্কার ঐ মরণ ছোবল কে রুখিবে রে?

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • ঈদুল আজহায় ১০ দিন ছুটি ঘোষণা

    0 shares
    Share 0 Tweet 0
  • জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি আজ

    0 shares
    Share 0 Tweet 0

সর্বশেষ খবর

ক্ষমতায় গেলে কী করবেন; তা মানুষ জেনে গেছে

ক্ষমতায় গেলে কী করবেন; তা মানুষ জেনে গেছে

মে ৯, ২০২৫
শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানী করছে কারা?

শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানী করছে কারা?

মে ৯, ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীর প্রতিবাদ সভায় বিএনপির অতর্কিত গুলি, আহত ১২

জামায়াতে ইসলামীর প্রতিবাদ সভায় বিএনপির অতর্কিত গুলি, আহত ১২

মে ৯, ২০২৫
  • হোম
  • গোপনীয়তা নীতি
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • যোগাযোগ
ইমেইল: [email protected]

স্বত্ব © ২০২৪-২০২৫ আজাদির ডাক | সম্পাদক: মঈনুল ইসলাম খান | ৩, রাজউক এভিনিউ, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০

No Result
View All Result
  • হোম
  • বাংলাদেশ
  • রাজনীতি
    • বিএনপি
    • আওয়ামী লীগ
    • জামায়াত
    • এনসিপি
    • অন্যান্য
  • আন্তর্জাতিক
  • বিশ্লেষণ
  • মতামত
  • ইসলাম
  • খেলা
  • ফিচার
  • ফটো
  • ভিডিও
  • বিবিধ

স্বত্ব © ২০২৪-২০২৫ আজাদির ডাক | সম্পাদক: মঈনুল ইসলাম খান | ৩, রাজউক এভিনিউ, মতিঝিল বা/এ, ঢাকা-১০০০